মুহাম্মদ রুহুল আমীন নগরী :
ইসলাম ধর্ম হলো মহান আল্লাহর একমাত্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা বা ধর্ম। পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হলেন হযরত মোহাম্মদ (সা)। আর ইসলাম ও মুসলমানদের প্রধানধর্মীয় গ্রন্থ হলো পবিত্র আলকোরআন। এই কোরআনে কোনরকম ভূল-ভ্রান্তী নেই। এমনকি এতে সন্ধেহের অবকাশ ও নেই, এই ঘোষণা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ আল কোরআনের মুদ্রণজনিত ভুল থাকা সত্তে ও হাজার হাজার কপি বিক্রয় করে সাধারণ ধর্মপ্রাণ লোকদেরকে বিভ্রান্ত করছে। সম্প্রতি সিলেটে মুদ্রণ জনিত ভূলে বহরপুর এমন কোরআনের কপি উদ্ধার করাহয়েছে। কুদরত উল্লাহ মার্কেটস্থ করিমিয়া লাইব্রেরী থেকে ক্রয়কৃত এবং নিউ এমদাদিয়া প্রকাশনী ৩৭,বাংলাবাজার,ঢাকা-১১০০ কর্তৃক পরিবেশিত ’ছহীহ নূরানী কোরআন শরীফ’এর মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ভূল ছাপা হয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখাগেছে, মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র কোরআন শরীফের কভারের উপর’কলিকাতার ছাপা’ শব্দটি লিখিত ঢাকার একটি প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত কোরআন শরীফের পৃষ্টা নং ২৯৪ এর পরে ২৯৫ নং থাকার কথা থাকলেও সেখানে ভূল ছাপা হয়েছে। যেমন সূরা কাহাফ এর ২১ নং আয়াতের পরে ২২ নং আয়াত থাকার কথা থাকলেও সেখানে ২৯ আয়াত শুরুহয়েছে। এখানে ৭ টি আয়াত নেই। অপর দিকে, ২৩ নং পাড়ায় সুরা ইয়াসীনের জায়গায় অন্য একটি সুরার নাম লেখা হয়েছে। সুরা ইয়াসিনের ৫৭ নং আয়াতের পরে সালামুন ক্বাওলাম মিররাব্বির রাহীম’ এর মধ্যে আলাম আ’হাদ’ শব্দটি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যার ফলে আয়াতের অর্থই বিকৃত হয়ে যায়। হাজি কুদরত উল্লাহ মার্কেটস্থ করিমিয়া লাইব্রেরীসহ একাধিক দোকান থেকে সংগৃহিত ঢাকার নিউ এমদাদিয়া প্রকাশনীর ১ ও ১৭ নং সাইজের কোরআন শরীফের একাধিক কপির মধ্যে এমন ভুল পরিলক্ষিত হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে যে, রাজধানীর চকবাজারস্থ স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান ’এমদাদিয়া লাইব্রেরী’র বিভিন্ন গ্রন্থ নকল করে বাজারজাত করতে কতিপয় প্রতিষ্ঠান রাতারাতি গড়ে উঠেছে। নামের অভিন্নতায় সাধারণ মানুষ ধাঁধায়ফেলে কিছু প্রতিষ্ঠান অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ’এমদাদিয়া লাইব্রেরী’ এবং ’নিউ এমদাদিয়া প্রকাশনী’ এই দুটিপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে এমনই কারসাজি প্রতিয়মান হচ্ছে। তবে সচেতন মহল মনে করছেন,পবিত্র কোরআন শরীফের মধ্যে এমন সব মারাত্মক ভুলের পেছেনে ইসলাম বিদ্বেষী চক্রের ইন্ধন থাকতে পারে বলেও মনে করছেন অনেকেই।
এব্যাপারে, তরুণ আলেম, শায়খুল ইসলাম ইন্টারন্যাশনাল জামিয়ার হাফিজ মাওলানা সৈয়দ সালিম কাসেমী জানিয়েছেন, অবিলম্বে এইপ্রকাশনীর কোরআন শরীফের সকল কপি বাজেয়াপ্ত করতে হবে। জামিয়া হেদায়াতুল ইসলাম সিলেটের প্রিন্সিপাল মুফতি মুতিউর রহমান পবিত্র কোরআনের ভুল ছাপাকারী প্রতিষ্ঠানের বিরোদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবী জানিয়ে বলেন, ইচ্ছাকৃত নাকি অন্যকিছু তা তদন্তকরা প্রয়োজন। জামিয়া মাদানীয়া নগর এর হিফজ বিভাগীয় প্রধান হাফিজ মোফাজ্জাল হোসেন , তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকরতে গিয়ে বলেন, কোরআন শরীফের কভারের উপর’কলিকাতার ছাপা’ শব্দটি লিখিত । এই শব্দটি থেকে মনে হয় এই প্রকাশনীর মালিকানা কলিকাতায় ? এটা তদন্ত করলেই প্রকৃত রহস্য উদঘাটন হবে যে, কোরআনের মধ্যে ভুল ছাপাই কী কলিকাতা ছাপার বৈশিষ্ট্য ?
ইসলাম ধর্ম হলো মহান আল্লাহর একমাত্র মনোনীত জীবন ব্যবস্থা বা ধর্ম। পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ মহামানব হলেন হযরত মোহাম্মদ (সা)। আর ইসলাম ও মুসলমানদের প্রধানধর্মীয় গ্রন্থ হলো পবিত্র আলকোরআন। এই কোরআনে কোনরকম ভূল-ভ্রান্তী নেই। এমনকি এতে সন্ধেহের অবকাশ ও নেই, এই ঘোষণা স্বয়ং আল্লাহ তায়ালার। কিন্তু ইদানিং দেখা যাচ্ছে কতিপয় অসাধু ব্যবসায়ী মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ আল কোরআনের মুদ্রণজনিত ভুল থাকা সত্তে ও হাজার হাজার কপি বিক্রয় করে সাধারণ ধর্মপ্রাণ লোকদেরকে বিভ্রান্ত করছে। সম্প্রতি সিলেটে মুদ্রণ জনিত ভূলে বহরপুর এমন কোরআনের কপি উদ্ধার করাহয়েছে। কুদরত উল্লাহ মার্কেটস্থ করিমিয়া লাইব্রেরী থেকে ক্রয়কৃত এবং নিউ এমদাদিয়া প্রকাশনী ৩৭,বাংলাবাজার,ঢাকা-১১০০ কর্তৃক পরিবেশিত ’ছহীহ নূরানী কোরআন শরীফ’এর মধ্যে বিভিন্ন জায়গায় ভূল ছাপা হয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখাগেছে, মুসলমানদের প্রধান ধর্মীয় গ্রন্থ পবিত্র কোরআন শরীফের কভারের উপর’কলিকাতার ছাপা’ শব্দটি লিখিত ঢাকার একটি প্রকাশনী কর্তৃক প্রকাশিত কোরআন শরীফের পৃষ্টা নং ২৯৪ এর পরে ২৯৫ নং থাকার কথা থাকলেও সেখানে ভূল ছাপা হয়েছে। যেমন সূরা কাহাফ এর ২১ নং আয়াতের পরে ২২ নং আয়াত থাকার কথা থাকলেও সেখানে ২৯ আয়াত শুরুহয়েছে। এখানে ৭ টি আয়াত নেই। অপর দিকে, ২৩ নং পাড়ায় সুরা ইয়াসীনের জায়গায় অন্য একটি সুরার নাম লেখা হয়েছে। সুরা ইয়াসিনের ৫৭ নং আয়াতের পরে সালামুন ক্বাওলাম মিররাব্বির রাহীম’ এর মধ্যে আলাম আ’হাদ’ শব্দটি ঢুকিয়ে দেওয়া হয়েছে যার ফলে আয়াতের অর্থই বিকৃত হয়ে যায়। হাজি কুদরত উল্লাহ মার্কেটস্থ করিমিয়া লাইব্রেরীসহ একাধিক দোকান থেকে সংগৃহিত ঢাকার নিউ এমদাদিয়া প্রকাশনীর ১ ও ১৭ নং সাইজের কোরআন শরীফের একাধিক কপির মধ্যে এমন ভুল পরিলক্ষিত হয়েছে।
অভিযোগ রয়েছে যে, রাজধানীর চকবাজারস্থ স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান ’এমদাদিয়া লাইব্রেরী’র বিভিন্ন গ্রন্থ নকল করে বাজারজাত করতে কতিপয় প্রতিষ্ঠান রাতারাতি গড়ে উঠেছে। নামের অভিন্নতায় সাধারণ মানুষ ধাঁধায়ফেলে কিছু প্রতিষ্ঠান অবৈধ ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে। ’এমদাদিয়া লাইব্রেরী’ এবং ’নিউ এমদাদিয়া প্রকাশনী’ এই দুটিপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে এমনই কারসাজি প্রতিয়মান হচ্ছে। তবে সচেতন মহল মনে করছেন,পবিত্র কোরআন শরীফের মধ্যে এমন সব মারাত্মক ভুলের পেছেনে ইসলাম বিদ্বেষী চক্রের ইন্ধন থাকতে পারে বলেও মনে করছেন অনেকেই।
এব্যাপারে, তরুণ আলেম, শায়খুল ইসলাম ইন্টারন্যাশনাল জামিয়ার হাফিজ মাওলানা সৈয়দ সালিম কাসেমী জানিয়েছেন, অবিলম্বে এইপ্রকাশনীর কোরআন শরীফের সকল কপি বাজেয়াপ্ত করতে হবে। জামিয়া হেদায়াতুল ইসলাম সিলেটের প্রিন্সিপাল মুফতি মুতিউর রহমান পবিত্র কোরআনের ভুল ছাপাকারী প্রতিষ্ঠানের বিরোদ্ধে বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিটি গঠনের দাবী জানিয়ে বলেন, ইচ্ছাকৃত নাকি অন্যকিছু তা তদন্তকরা প্রয়োজন। জামিয়া মাদানীয়া নগর এর হিফজ বিভাগীয় প্রধান হাফিজ মোফাজ্জাল হোসেন , তার প্রতিক্রিয়া ব্যক্তকরতে গিয়ে বলেন, কোরআন শরীফের কভারের উপর’কলিকাতার ছাপা’ শব্দটি লিখিত । এই শব্দটি থেকে মনে হয় এই প্রকাশনীর মালিকানা কলিকাতায় ? এটা তদন্ত করলেই প্রকৃত রহস্য উদঘাটন হবে যে, কোরআনের মধ্যে ভুল ছাপাই কী কলিকাতা ছাপার বৈশিষ্ট্য ?